ব্রহ্মপুর স্টেশন থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত গোপালপুর নির্জন সমুদ্রসৈকতের জন্য বিখ্যাত ,সী বিচ ধরে যেকোনো সময় অনেক দুর অবধি হেঁটে ঘুরে বেড়াতে পারেন। পুরী বা দীঘার মতো এখানে হোটেলের জঙ্গল না থাকলেও অল্প এর মধ্যে সব ধরণের নাগরিক সুবিধাই পাবেন।এখানে থেকে আপনি চিল্কা বা রম্ভা (৭০-৯০ কিলোমিটার) ঘুরে আসতে পারেন। যেতে পারেন দারিংবাড়ীর মতো শৈল্যশহরেও ( ১৩৫ কিলোমিটার) ।
**কিভাবে আসবেন?
হাওড়া থেকে চেন্নাই বা বিশাখাপত্তনম অভিমুখী যেকোনো ট্রেনে উঠুন।
নামুন ব্রহ্মপুর স্টেশনে এ।এখান থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরত্ব গোপালপুরের আসতে মোটামুটি ৪৫ মিনিট লাগবে।
***কি দেখবেন?
লোকাল সাইটসিন এর মধ্যে রয়েছে তারাতারিণী মন্দির হিলটপ,(রোপেওয়েতে উঠতে পারেন) ও সাই বাবার মন্দির.
এখানে ৮ সীটার অটো পাওয়া যায়, এছাড়াও প্রাইভেট গাড়ীও ভাড়া পাওয়া যায়...
***কোথায় থাকবেন?
OTDC panthanivas,Hotel sea side breeze,Hotel sea Pearl ,Hotel kalinga,Hotel Song of the sea position যথেষ্ট ভালো। এছাড়াও বেশ কয়েকটি হোটেল এবং Resort রয়েছে..এছাড়াও four bedded room ও কিছু হোটেল এ রয়েছে।
**খাওয়াদাওয়া:
হোটেল গুলোতে ও সী সাইড এ অনেক ছোট বড় রেস্টুরেন্ট রয়েছে। অন্ধ্রপ্রদেশ বর্ডার লাগোয়া হওয়ায় সাউথ ইন্ডিয়ান ছোঁয়া পাবেন সমস্ত খাবারে । সুইট কর্ন ও ছানাপোড়া প্রায় সব দোকান এই পাবেন।এছাড়াও সামুদ্রিক মাছ ভাজা ও কাঁকড়া ভাজাও পরখ করে দেখতে পারেন।
***সতর্কতা:
দীঘা,বকখালি, শংকরপুর, কিংবা পূরী সব জায়গাতেই স্নান করেছি।এরকম কারেন্ট কোনো জায়গায় দেখেনি।Sea shore সমান না। হঠাৎ ঢালু হয়ে যায়। এরকম ও কখনও হয়েছে পায়ের পাতা সমান জল ঢেউ ভাঙবার পর কোমর ছাপিয়ে গেছে।স্নান করবার সময় গ্রুপ এ করুন। নেশা করে ভুলেও সমুদ্রে নামবেন না। বাচ্চাদের নিয়ে খুব সতর্ক থাকুন।।।
***দারিংবাড়ি***
জলপ্রপাতের উচ্ছাস, তিরতিরে বয়ে চলা নদী আর হিমেল হাওয়ার ছোঁয়া...প্রকৃতি নিজেকে উজাড় করে দিয়েছে ওড়িশার এই শৈলশহরকে...ওড়িশার কান্ধামাল জেলার শৈলশহর দারিংবাড়ি, যার ডাকনাম 'ওড়িশার কাশ্মীর '!দারিংবাড়ির মানুষ ও থাকেন প্রকৃতিকে নিয়ে. মূলত জনজাতি এলাকা, ছোট ছোট বাড়ি, সাজানো গোছানো পরিছন্ন এক একটা গ্রামে অল্প অল্প ঘর, সামান্য লোকের বাস, চেঁচামেচি নেই চোখের সঙ্গে কান ও জুড়োয় ।
**কিভাবে আসবেন?
হাওড়া থেকে চেন্নাই বা বিশাখাপত্তনমগামী ট্রেনে চেপে নামতে হবে ব্রহ্মপুর স্টেশনে সেখান থেকে গাড়িতে ঘন্টাদুয়েকের পথ...গোপালপুর থেকে গাড়িভাড়া করেও আসতে পারেন।
***কি দেখবেন?
মান্দাসুরু :-রাস্তা খুব একটা ভালো নয়,তবে সেটাই মজা.গভীর জঙ্গল, খুব নিরিবিলি আর তার ভিতর দিয়ে এগিয়ে চলা.... অবশেষে একটা ছোট্ট গ্রাম সেখানে একটি পার্ক, টিকিট কেটে ঢুকতে হয়..উল্টো দিকের পাহাড়টা যেন তুলিতে আঁকা, এই উপত্যকাটিকে বলা হয় 'সাইলেন্ট ভ্যালি অফ ওড়িশা '...এ পারে ওয়াচ টাওয়ারে উঠে ঘন্টার পর ঘন্টা কাটিয়ে দেয়া যায়.. অসামান্য একটি কাঠের বাংলো আছে যেখানে থাকা যায়.. আগে জানা ছিল না তাই খুব আফসোস হলো !
মিরুবান্দা ফলস:-জঙ্গলের মধ্যে গাড়ি রেখে পায়ে হেঁটে কিছুটা উৎরাই ধরে পৌছালাম জলপ্রপাতের পায়ে...
পাঙ্গালী উপত্যকা :-ফলস থেকে বেরিয়ে গাড়িতে চলতে চলতে রাস্তার একপাশে খাদের দিকে পড়বে এই উপত্যকাটি.. সবুজে সবুজ আর মাঝখান দিয়ে রাস্তাটা যেন ঠিক কারুকাজের মতো...
পাইন বন :- ডুলুরি বনের উল্টো দিকে কফি ও গোলমরিচের বিশাল বাগান এক কথায় অনন্য...
লাভার্স পয়েন্ট :- এখানকার পাহাড়ি নদী বিস্ময় জাগায়..দীর্ঘক্ষণ ঠান্ডাজলে পা ডুবিয়ে,এ পাথর ও পাথরে লাফিয়ে সময় কেটে যায়..
****এছাড়াও এমু বার্ড সেনচুয়ারি ও খাস দারিংবাড়িতে একটা নেচারপার্ক আছে যা এককথায় অসামান্য...
***কোথায় থাকবেন?
দারিংবাড়ি তে থাকার জায়গা খুব সীমিত তাই আগেথেকে বুকিং করে যাওয়াটাই শ্রেয়...
**খাওয়াদাওয়া
সাধারণত যে রিসোর্ট বা কর্টেজে থাকবেন সেখানে আগেরদিন বা সকালবেলা জানিয়ে দিতে হয় সারাদিন কি খাবেন.. ওরা সেইমতো বাজার করে আনেন...
***সতর্কতা
মাথায় রাখা ভালো বিশেষ একটি দুটি ছাড়া ফোনের নেটওয়ার্ক কাজ করে না...
**কিভাবে আসবেন?
হাওড়া থেকে চেন্নাই বা বিশাখাপত্তনম অভিমুখী যেকোনো ট্রেনে উঠুন।
নামুন ব্রহ্মপুর স্টেশনে এ।এখান থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরত্ব গোপালপুরের আসতে মোটামুটি ৪৫ মিনিট লাগবে।
***কি দেখবেন?
লোকাল সাইটসিন এর মধ্যে রয়েছে তারাতারিণী মন্দির হিলটপ,(রোপেওয়েতে উঠতে পারেন) ও সাই বাবার মন্দির.
এখানে ৮ সীটার অটো পাওয়া যায়, এছাড়াও প্রাইভেট গাড়ীও ভাড়া পাওয়া যায়...
***কোথায় থাকবেন?
OTDC panthanivas,Hotel sea side breeze,Hotel sea Pearl ,Hotel kalinga,Hotel Song of the sea position যথেষ্ট ভালো। এছাড়াও বেশ কয়েকটি হোটেল এবং Resort রয়েছে..এছাড়াও four bedded room ও কিছু হোটেল এ রয়েছে।
**খাওয়াদাওয়া:
হোটেল গুলোতে ও সী সাইড এ অনেক ছোট বড় রেস্টুরেন্ট রয়েছে। অন্ধ্রপ্রদেশ বর্ডার লাগোয়া হওয়ায় সাউথ ইন্ডিয়ান ছোঁয়া পাবেন সমস্ত খাবারে । সুইট কর্ন ও ছানাপোড়া প্রায় সব দোকান এই পাবেন।এছাড়াও সামুদ্রিক মাছ ভাজা ও কাঁকড়া ভাজাও পরখ করে দেখতে পারেন।
***সতর্কতা:
দীঘা,বকখালি, শংকরপুর, কিংবা পূরী সব জায়গাতেই স্নান করেছি।এরকম কারেন্ট কোনো জায়গায় দেখেনি।Sea shore সমান না। হঠাৎ ঢালু হয়ে যায়। এরকম ও কখনও হয়েছে পায়ের পাতা সমান জল ঢেউ ভাঙবার পর কোমর ছাপিয়ে গেছে।স্নান করবার সময় গ্রুপ এ করুন। নেশা করে ভুলেও সমুদ্রে নামবেন না। বাচ্চাদের নিয়ে খুব সতর্ক থাকুন।।।
***দারিংবাড়ি***
জলপ্রপাতের উচ্ছাস, তিরতিরে বয়ে চলা নদী আর হিমেল হাওয়ার ছোঁয়া...প্রকৃতি নিজেকে উজাড় করে দিয়েছে ওড়িশার এই শৈলশহরকে...ওড়িশার কান্ধামাল জেলার শৈলশহর দারিংবাড়ি, যার ডাকনাম 'ওড়িশার কাশ্মীর '!দারিংবাড়ির মানুষ ও থাকেন প্রকৃতিকে নিয়ে. মূলত জনজাতি এলাকা, ছোট ছোট বাড়ি, সাজানো গোছানো পরিছন্ন এক একটা গ্রামে অল্প অল্প ঘর, সামান্য লোকের বাস, চেঁচামেচি নেই চোখের সঙ্গে কান ও জুড়োয় ।
**কিভাবে আসবেন?
হাওড়া থেকে চেন্নাই বা বিশাখাপত্তনমগামী ট্রেনে চেপে নামতে হবে ব্রহ্মপুর স্টেশনে সেখান থেকে গাড়িতে ঘন্টাদুয়েকের পথ...গোপালপুর থেকে গাড়িভাড়া করেও আসতে পারেন।
***কি দেখবেন?
মান্দাসুরু :-রাস্তা খুব একটা ভালো নয়,তবে সেটাই মজা.গভীর জঙ্গল, খুব নিরিবিলি আর তার ভিতর দিয়ে এগিয়ে চলা.... অবশেষে একটা ছোট্ট গ্রাম সেখানে একটি পার্ক, টিকিট কেটে ঢুকতে হয়..উল্টো দিকের পাহাড়টা যেন তুলিতে আঁকা, এই উপত্যকাটিকে বলা হয় 'সাইলেন্ট ভ্যালি অফ ওড়িশা '...এ পারে ওয়াচ টাওয়ারে উঠে ঘন্টার পর ঘন্টা কাটিয়ে দেয়া যায়.. অসামান্য একটি কাঠের বাংলো আছে যেখানে থাকা যায়.. আগে জানা ছিল না তাই খুব আফসোস হলো !
মিরুবান্দা ফলস:-জঙ্গলের মধ্যে গাড়ি রেখে পায়ে হেঁটে কিছুটা উৎরাই ধরে পৌছালাম জলপ্রপাতের পায়ে...
পাঙ্গালী উপত্যকা :-ফলস থেকে বেরিয়ে গাড়িতে চলতে চলতে রাস্তার একপাশে খাদের দিকে পড়বে এই উপত্যকাটি.. সবুজে সবুজ আর মাঝখান দিয়ে রাস্তাটা যেন ঠিক কারুকাজের মতো...
পাইন বন :- ডুলুরি বনের উল্টো দিকে কফি ও গোলমরিচের বিশাল বাগান এক কথায় অনন্য...
লাভার্স পয়েন্ট :- এখানকার পাহাড়ি নদী বিস্ময় জাগায়..দীর্ঘক্ষণ ঠান্ডাজলে পা ডুবিয়ে,এ পাথর ও পাথরে লাফিয়ে সময় কেটে যায়..
****এছাড়াও এমু বার্ড সেনচুয়ারি ও খাস দারিংবাড়িতে একটা নেচারপার্ক আছে যা এককথায় অসামান্য...
***কোথায় থাকবেন?
দারিংবাড়ি তে থাকার জায়গা খুব সীমিত তাই আগেথেকে বুকিং করে যাওয়াটাই শ্রেয়...
**খাওয়াদাওয়া
সাধারণত যে রিসোর্ট বা কর্টেজে থাকবেন সেখানে আগেরদিন বা সকালবেলা জানিয়ে দিতে হয় সারাদিন কি খাবেন.. ওরা সেইমতো বাজার করে আনেন...
***সতর্কতা
মাথায় রাখা ভালো বিশেষ একটি দুটি ছাড়া ফোনের নেটওয়ার্ক কাজ করে না...
No comments